প্রায় অনেকেই এই ধরণের প্রশ্ন করে থাকেন, সেগুলি হল – ঈশ্বর কি এটি নির্ধারিত করে রেখেছেন যে, কে স্বর্গবাসী হবেন আর কে নরকবাসী হবেন ? ঈশ্বর কি কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য মনোনীত করেছেন ? ঈশ্বর কি তাঁর মনোনীত লোকদের ছাড়া অন্য কাউকে স্বর্গে প্রবেশ করার অনুমতি দেবেন না ? ইত্যাদি।

     আসুন আমরা এই সমস্ত প্রশ্নগুলির উত্তর বাইবেল থেকে বিশ্লেষণ করি।

অনেকে মনে করেন, ঈশ্বর কিছু সংখ্যক মানুষদের পরিত্রাণের জন্য আগে থেকেই মনোনীত করে রেখেছেন, আর বাকিদের তিনি নরকের জন্যই সৃষ্টি করেছেন।

যদি ঈশ্বর তাঁর ইচ্ছানুযায়ী কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য এবং বাকিদের নরকের জন্য মনোনীত করে থাকেন, তবে এর অর্থ এটাই দাঁড়ায় যে, ঈশ্বর যাদের পরিত্রাণের জন্য মনোনীত করেননি, তাদের তিনি নরকের জন্যই বেঁছে রেখেছেন, তাদের তিনি কোনও মতেই পরিত্রাণ লাভ করার সুযোগ দেবেন না।

ধরুন, কোনও ভাবে আপনি জানতে পেরেছেন যে, আপনার পরিবারে অথবা আপনার প্রিয়জনদের মধ্যে এমন কিছু মানুষজন রয়েছেন, যাদেরকে ঈশ্বর নরকের জন্যই বেঁছে রেখেছেন। যাদেরকে তিনি বেঁছে রেখেছেন, তাদের মধ্যে হয়ত আপনার মা, আপনার বাবা অথবা আপনার অনেক কাছের কেউ রয়েছেন।

আর এই বিষয়টি জানার পর আপনার হৃদয় অবশ্যই দুঃখে ভরে উঠবে, কারণ আপনি আপনার পরিবার ও প্রিয়জনদের ভালোবাসেন। আপনি ঈশ্বরের কাছে তাদের জন্য একটি সুযোগ চাইবেন, যেন তারা মন পরিবর্তন করে এবং সুসমাচারে বিশ্বাস করে অনন্ত নরক থেকে রক্ষা পেতে পারে।

যদি আপনার হৃদয়ে তাদের জন্য এতটা ভালোবাসা থাকে, তবে ভেবে দেখুন, তাদের জন্য ঈশ্বরের ভালোবাসার পরিমাণ কতটা হতে পারে! ঈশ্বর তো নিজেই তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন।

এই জন্যই ১ তীমথিয় ২ অধ্যায় ৩ থেকে ৪ পদে লেখা আছে –

3 তাহাই আমাদের ত্রাণকর্ত্তা ঈশ্বরের সম্মুখে উত্তম ও গ্রাহ্য4 তাঁহার ইচ্ছা এই, যেন সমুদয় মনুষ্য পরিত্রাণ পায়, ও সত্যের তত্ত্বজ্ঞান পর্য্যন্ত পঁহুছিতে পারে।

যদি ঈশ্বর তাঁর ইচ্ছানুযায়ী কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য এবং বাকিদের নরকের জন্য মনোনীত করে থাকেন, তবে ওপরের পদটির তো কোনও মূল্যই থাকে না!

এই জন্য এর পরবর্তী পদগুলি আমাদের শিক্ষা দেয়, প্রত্যেকটি মানুষের পরিত্রাণের পথ সম্বন্ধে।

১ তীমথিয় ২ অধ্যায় ৫ থেকে ৬ পদে লেখা আছে –

5 কারণ একমাত্র ঈশ্বর আছেন; ঈশ্বরের ও মনুষ্যদের মধ্যে একমাত্র মধ্যস্থও আছেন6 তিনি মনুষ্য, খ্রীষ্ট যীশু, তিনি সকলের নিমিত্ত মুক্তির মূল্যরূপে আপনাকে প্রদান করিয়াছেন; এই সাক্ষ্য যথাসময়ে দাতব্য

২ পিতর ৩ অধ্যায় ৯ পদ বলে –

প্রভু নিজ প্রতিজ্ঞা বিষয়ে দীর্ঘসূত্রী নহেন—যেমন কেহ কেহ দীর্ঘসূত্রিতা জ্ঞান করে—কিন্তু তোমাদের পক্ষে তিনি দীর্ঘসহিষ্ণু; কতকগুলি লোক যে বিনষ্ট হয়, এমন বাসনা তাঁহার নাই; বরং সকলে যেন মনপরিবর্ত্তন পর্য্যন্ত পঁহুছিতে পায়, এই তাঁহার বাসনা।

অনেকে বলেন, বহুকাল ধরেই তো আমরা শুনে আসছি যে, প্রভু যীশু নাকি বিচার করতে আবার এই পৃথিবীতে আসবেন, তবে তিনি আসছেন না কেন ? তিনি এত বিলম্ব করছেন কেন ?

তো তাদের উদ্দেশ্যে ওপরের ২ পিতর ৩ অধ্যায় ৯ পদটি।

ঈশ্বর প্রেম, তাই তিনি চান না যে, কেউ বিনষ্ট হোক বা কেউ পরিত্রাণ লাভ না করুক। সেই জন্যই তিনি ধৈর্য ধরে রয়েছেন যেন, আমাদের মধ্যে অনেকে মন পরিবর্তন করে এবং সুসমাচারে বিশ্বাস করে পরিত্রাণ লাভ করতে পারে।

যোহন ৩ অধ্যায় ১৬ পদে প্রভু যীশু নিজেই বলেছেন –

কারণ ঈশ্বর জগৎকে এমন প্রেম করিলেন যে, আপনার একজাত পুত্রকে দান করিলেন, যেন, যে কেহ তাঁহাতে বিশ্বাস করে, সে বিনষ্ট না হয়, কিন্তু অনন্ত জীবন পায়।

আপনাদের এটি জেনে রাখার প্রয়োজন রয়েছে যে, প্রভু যীশুর দ্বিতীয় আগমনের পর মন পরিবর্তনের এবং তাঁর প্রতি বিশ্বাস করার আর কোনও সুযোগই অবশিষ্ট থাকবে না, তাই এখনই সুযোগ রয়েছে আপনার পাশে থাকা আপনার প্রিয়জনদের সুসমাচার শোনানোর জন্য, যেন তাদের মধ্যে অনেকে সুসমাচারে বিশ্বাস করে অনন্ত জীবন লাভ করার সুযোগ পেতে পারে।

যোহন ৩ অধ্যায় ১৮ পদে লেখা আছে –

যে তাঁহাতে বিশ্বাস করে, তাহার বিচার করা যায় না; যে বিশ্বাস না করে, তাহার বিচার হইয়া গিয়াছে, যেহেতুক সে ঈশ্বরের একজাত পুত্রের নামে বিশ্বাস করে নাই। 

এছাড়াও যোহন ৩ অধ্যায় ৩৬ পদে লেখা আছে –

যে কেহ পুত্রে বিশ্বাস করে, সে অনন্ত জীবন পাইয়াছে; কিন্তু যে কেহ পুত্রকে অমান্য করে, সে জীবন দেখিতে পাইবে না, কিন্তু ঈশ্বরের ক্রোধ তাহার উপরে অবস্থিতি করে।

 

অনেকে মনে করেন, ওপরের এই সমস্ত পদগুলি তাদের জন্য, যাদেরকে তিনি পরিত্রাণের জন্য মনোনীত করে রেখেছেন, কারণ তিনি তাদের মধ্যে বিশ্বাসও দান করে রেখেছেন।

কিন্তু যারা এমনটা মনে করেন, তাদের এই যুক্তিটি অর্থহীন।

কারণ, যদি এমনটাই হত, তাহলে তো প্রত্যেক বিশ্বাসী জন্ম থেকেই বিশ্বাস নিয়ে জন্মাত, কিন্তু এমন তো একজনও নেই! প্রত্যেকটি বিশ্বাসীই তাদের জীবনের বেশ কিছুটা সময় অতিক্রম করেই সুসমাচারে বিশ্বাস করেছেন, কেউই বিশ্বাস নিয়ে জন্মগ্রহণ করেননি।

আরও একটি বিষয়!

মার্ক ১৬ অধ্যায় ১৫ থেকে ১৬ পদে লেখা আছে –

15 আর তিনি তাঁহাদিগকে কহিলেন, তোমরা সমুদয় জগতে যাও, সমস্ত সৃষ্টির নিকটে সুসমাচার প্রচার কর। 16 যে বিশ্বাস করে ও বাপ্তাইজিত হয়, সে পরিত্রাণ পাইবে; কিন্তু যে অবিশ্বাস করে, তাহার দণ্ডাজ্ঞা করা যাইবে। 

যদি ঈশ্বর মাত্র কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য মনোনীত করে থাকেন এবং বিশ্বাসও দান করে থাকেন, তাহলে প্রভু যীশু সমুদয় জগতে এবং সমস্ত সৃষ্টির কাছে সুসমাচার প্রচার করতে কেন আজ্ঞা দিয়েছিলেন ? আর কেনই বা বলেছেন – যে বিশ্বাস করে ও বাপ্তাইজিত হয়, সে পরিত্রাণ পাইবে ?

যদি বিশ্বাস কিছু সংখ্যক মানুষদেরই ঈশ্বর দান করে থাকেন, তাহলে সমগ্র জগতে সুসমাচার প্রচার করার আজ্ঞা দেওয়ার বিষয়টি তো অযুক্তির! তাই না ?

ওপরের ১৬ পদে বলা হয়েছে – যে অবিশ্বাস করে, তাহার দণ্ডাজ্ঞা করা যাইবে।

এখানেও ভাবার একটি বিষয় রয়েছে, সেটি হল – ঈশ্বর যদি সকলকে বিশ্বাস দান না করে থাকেন, তাহলে তো সেই সমস্ত ব্যক্তিদেরকে তাদের অবিস্বাসের কারণে দণ্ড দেওয়া অন্যায় হবে! 

আর ঈশ্বর কখনই কারও প্রতি অন্যায় করেন না, কারণ তিনি ন্যায়ের প্রতীক।

এই যুক্তিগুলি থেকেই প্রমাণিত হয় যে, ঈশ্বর সকলকেই পরিত্রাণের জন্য আহ্বান করেছেন। তিনি কোনও ব্যক্তির মধ্যে জন্ম থেকেই বিশ্বাস দান করে রাখেননি, কিন্তু কোনও ব্যক্তি জন্ম নেওয়ার আগে থেকেই তিনি জানেন যে, সে পরিবর্তীকালে সুসমাচারে বিশ্বাস করবে কি না।

ঈশ্বর প্রত্যেককেই ব্যক্তিগত স্বাধীন ইচ্ছা (Free Will) দান করেছেন, সেই স্বাধীন ইচ্ছা দ্বারা কে তাঁর সুসমাচারে বিশ্বাস করবে বা কে করবে না, তা তিনি পূর্বেই জ্ঞাত আছেন। ঈশ্বর তাঁর এই জ্ঞানের ভিত্তিতেই কোনও বিশ্বাসীর জীবনে তাঁর পরিকল্পনাগুলি তৈরী করে রাখেন।

আমরা যারা আমাদের স্বাধীন ইচ্ছা দ্বারা সুসমাচারে বিশ্বাস করেছি, তারা পবিত্র আত্মা দ্বারা মুদ্রাঙ্কিতও হয়েছি।

ইফিষীয় ১ অধ্যায় ১৩ পদে লেখা আছে –

খ্রীষ্টে থাকিয়া তোমরাও সত্যের বাক্য, তোমাদের পরিত্রাণের সুসমাচার, শুনিয়া এবং তাঁহাতে বিশ্বাসও করিয়া সেই অঙ্গীকৃত পবিত্র আত্মা দ্বারা মুদ্রাঙ্কিত হইয়াছ;

ঈশ্বর আমাদের বিশ্বাসীদের জীবনে যা কিছু পরিকল্পনা করে রেখেছেন, আমাদের সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী জীবন অতিবাহিত করতে হবে, পবিত্র আত্মা আমাদের সাহায্য করবেন।

রোমীয় ৮ অধ্যায় ২৯ পদে লেখা আছে –

কারণ তিনি যাহাদিগকে পূর্ব্বে জানিলেন, তাহাদিগকে আপন পুত্রের প্রতিমূর্ত্তির অনুরূপ হইবার জন্য পূর্ব্বে নিরূপণও করিলেন; যেন ইনি অনেক ভ্রাতার মধ্যে প্রথমজাত হন।

 প্রভু যীশুর প্রতিমূর্তির অনুরূপ হবার যে প্রক্রিয়া, সেটি অনেক দীর্ঘ। যখন কোনও ব্যক্তি পবিত্র আত্মার সহায়তায় ও ঈশ্বরের বাক্যে আত্মীক ভাবে বৃদ্ধিলাভ করতে শুরু করেন, ঠিক তখন থেকেই সেই ব্যক্তিটি প্রভু যীশুর প্রতিমূর্তির অনুরূপ হতে শুরু করেন।

ঈশ্বর যেমন প্রত্যেককে পরিত্রাণের জন্য আহ্বান করেছেন, তেমনই তিনি তাঁর ভবিষ্যৎ জ্ঞান অনুসারে জ্ঞাত হওয়া প্রত্যেকটি বিস্বাসীদেরকে নিজের পুত্রের প্রতিমূর্তির অনুরূপ হবার জন্য নিরূপণ করেছেন।

আপনাদের মধ্যে যারা প্রভু যীশুতে বিশ্বাস করেন না, তারা কখনই এটা মনে করবেন না যে, পরিত্রাণ আপনাদের জন্য নয়। ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে এই জগতের প্রত্যেকটি মানুষের জন্য প্রেরণ করেছিলেন যেন, যারা তাঁর ওপর বিশ্বাস করে, তারা পরিত্রাণ লাভ করতে পারে।

ঈশ্বর চান না যে, কোনও ব্যক্তি তার পাপের কারণে নরকে নিক্ষিপ্ত হোক, বরং তিনি চান যেন, সকলেই পরিত্রাণ লাভ করতে পারে, যেমনটা ১ তীমথিয় ২ অধ্যায় ৪ পদে লেখা আছে।

প্রভু যীশুর বলিদানের মাধ্যমে তিনি আমাদের অনুগ্রহ করেছেন, আর সেই অনুগ্রহ আমাদের স্ব-ইচ্ছায় তাঁর পুত্রের ওপর বিশ্বাস দ্বারা আমরা লাভ করতে পারি।

২ তীমথিয় ২ অধ্যায় ১০ পদে লেখা আছে –

এই কারণ আমি মনোনীতদের নিমিত্ত সকলই সহ্য করি, যেন তাহারাও খ্রীষ্ট যীশুতে স্থিত পরিত্রাণ অনন্তকালীয় প্রতাপের সহিত প্রাপ্ত হয়। 

 

প্রেরিত পৌল অবশ্যই জানতেন না যে, কে ঈশ্বরের মনোনীত আর কে মনোনীত নয়, তিনি সকলের কাছেই সুসমাচার প্রচার করেছিলেন, কিন্তু ঈশ্বর তাঁর ভবিষ্যৎ জ্ঞানের মাধ্যমে জানতেন যে, কে বিশ্বাসের দ্বারা তাঁর মনোনীত সন্তান হয়ে উঠবে। আর পৌল সেই সমস্ত মনোনীত সকলের জন্যই ক্লেশভোগ সহ্য করেছিলেন।

সারসংক্ষেপঃ-

১. ঈশ্বর ন্যায়পরায়ণ, তিনি তাঁর ন্যায় ক্রুশের ওপর প্রদর্শন করেছেন প্রভু যীশুর বলিদানের মাধ্যমে, যা সমগ্র মানবজাতির পাপের দণ্ড ছিল। যদি ঈশ্বর তাঁর ইচ্ছানুযায়ী কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য এবং বাকিদের নরকের জন্য মনোনীত করে থাকেন, তবে প্রভু যীশুর বলিদান অর্থহীন।

২. যদি ঈশ্বর তাঁর ইচ্ছানুযায়ী কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য এবং বাকিদের নরকের জন্য মনোনীত করে থাকেন, তবে সমগ্র জগতে সুসমাচার প্রচার করাও অর্থহীন।

৩. আপনি যদি এরকম বার্তা কোনও অবিশ্বাসী মানুষের কাছে দেন যে, ঈশ্বর মাত্র কিছু সংখ্যক মানুষদেরই পরিত্রাণের জন্য মনোনীত করে রেখেছেন, তাহলে সেই ব্যক্তিটি মনে করবেন, হতে পারে ঈশ্বর আমাকে পরিত্রাণের জন্য মনোনীতই করেননি, তাই মন পরিবর্তন করে এবং সুসমাচারে বিশ্বাস করে তো কোনও লাভ নেই; ঈশ্বর হয়ত আমাকে নরকের জন্যই তৈরী করেছেন।

৪. ঈশ্বর চান যেন, সকলেই সত্য জানতে পারে, এবং যেন সকলেই পরিত্রাণ লাভ করতে পারে, আর সেই জন্যই তিনি এখনও পর্যন্ত ধৈর্য ধরে রয়েছেন। তাই অবশ্যই তিনি কোনও ব্যক্তিকে নরকের জন্য তৈরী করে রাখেননি।

৫. ঈশ্বর তাঁর ভবিষ্যৎ জ্ঞানের মাধ্যমে এটা জানেন যে, কে পরবর্তীকালে প্রভু যীশুকে গ্রহণ করবে আর কে করবে না। যে ব্যক্তি প্রভু যীশুকে গ্রহণ করবে, তাকেই তিনি মনোনীত করেন এবং পবিত্র আত্মার সহায়তা প্রদান করেন যেন, সেই ব্যক্তিটি তাঁর পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে পারেন।

     অবশেষে এটি মনে রাখার প্রয়োজন রয়েছে যে, পরিত্রাণ লাভ করার জন্য প্রত্যেক ব্যক্তিকে স্ব-ইচ্ছায় প্রভু যীশুকে নিজের ত্রাণকর্তা হিসেবে স্বীকার করতে হবে।

আজ আপনাদের মধ্যে কাউকে ঈশ্বর নরকের জন্য তৈরী করে রাখেননি, বরং তিনি জানেন যে, আপনাদের মধ্যে কে কোন বিকল্পটি বেঁছে নেবেন – অনন্ত জীবনকে, নাকি অনন্ত নরককে।

অতএব, মানুষের গন্তব্যস্থল ঈশ্বর দ্বারা স্থিরীকৃত নয়, বরং মানুষের দ্বারাই স্থিরীকৃত।



Tags:- 

Christian Articles, বাংলা খ্রীষ্টীয় নিবন্ধ, bsbbca, bibleshikshabhaskar, BSB Ministry, Bengali Christian Blog, Bangla Gospel, Bengali Gospel, Preaching in Bengali Language, Bible Based Articles, বাংলা প্রচার, বাংলা যীশুর প্রচার, Bangla Christiyo Christio Khristiyo Khristio Prochar, BSB Gospel, Gospel Articles, Bangla Nibondho, Gospel Online, Online Gospel, বাইবেল প্রচার, বাইবেলের বাক্য, Blogger, Jesus Christ, যীশু খ্রীষ্ট, predestination, pre-destination,


0 Comments