আদিপুস্তক ১ অধ্যায় ২৬ পদে লেখা আছে –

পরে ঈশ্বর কহিলেন, আমরা আমাদের প্রতিমূর্ত্তিতে, আমাদের সাদৃশ্যে মনুষ্য নির্ম্মাণ করি; আর তাহারা সমুদ্রের মৎস্যদের উপরে, আকাশের পক্ষীদের উপরে, পশুগণের উপরে, সমস্ত পৃথিবীর উপরে, ও ভূমিতে গমনশীল যাবতীয় সরীসৃপের উপরে কর্ত্তৃত্ব করুক। 

এই পদটি পাঠ করলে আমরা স্পষ্টভাবেই বুঝতে পারি যে, ঈশ্বরের অস্তিত্ব এক কিন্তু তাঁর ব্যক্তিত্ব একের অধিক। ওপরের পদটিতে যে ‘ঈশ্বর’ শব্দটির উল্লেখ রয়েছে, সেটির হিব্রু শব্দ হল – אֱלֹהִ֔ים  (Elohim), যা אלוה (Eloah) শব্দের বহুবচন; অর্থাৎ এখানে ঈশ্বর বলতে একের অধিক বোঝাচ্ছে।

যারা ঈশ্বরের এই তিনটি ব্যক্তিত্বের বিষয়টি স্বীকার করেন না, তাদের জন্য আদিপুস্তক ১ অধ্যায় ২৬ পদের অর্থ বোঝা অত্যন্ত কঠিন, তারা Elohim শব্দের অর্থও ঠিক মতো বুঝতে চেষ্টা করেন না।

আমরা যারা ত্রিত্ব ঈশ্বরে বিশ্বাস করি, তাদের কাছে ওপরের পদটির অর্থ বুঝতে খুব একটা সমস্যা হয় না, কারণ আমরা জানি যে, পদটিতে পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মা বিরাজমান রয়েছেন।

বাইবেলের ঈশ্বর মানুষের মত নন, তাই তাঁর ব্যক্তিত্বও নিশ্চয়ই মানুষের মত হবে না!

একজন সাধারণ মানুষের অস্তিত্বের সংখ্যা এক, আর ব্যক্তিত্বের সংখ্যাও এক, কিন্তু তার মানে এই নয় যে, ঈশ্বরেরও অস্তিত্ব ও ব্যক্তিত্বের সংখ্যা মানুষের মতই এক হবে।

অনেকে বলে থাকেন, এই বিষয়টি নাকি তাদের বোধগম্যতার বাইরে, কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, বিষয়টি অপ্রাসঙ্গিক।

একজন সাধারণ মানুষ হিসেবে আপনি একটি ছোট মেমোরি কার্ড দেখে বুঝতে পারেন না যে, সেই কার্ডটিতে কীভাবে এক হাজারেরও বেশী গান প্রবেশ করানো যেতে পারে। কিন্তু আপনি যদি সেই বিষয়ে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন, তবেই বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হবেন।

আপনি টিভি দেখেন অথবা মোবাইল বা কম্পিউটারে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন, কিন্তু আপনি সাধারণ ভাবে বুঝতে পারেন না যে, বেতারের মাধ্যমে টিভিতে ছবি কীভাবে আসছে বা কীভাবে আপনি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারছেন, ইত্যাদি। কিন্তু অভিজ্ঞতা অর্জন করার পরেই আপনি বিষয়টি বুঝতে সক্ষম হবেন।

     ঠিক সেইরকমই, বাইবেলের ঈশ্বরকে বোঝার জন্য আপনাকে বাইবেল থেকেই অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে, তবেই আপনার কাছে বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে উঠবে।

যখন আমরা বাইবেল থেকে বিষয়টি বুঝতে চেষ্টা করব, তখন আমরা উপলব্ধি করতে পারব যে, সত্যিই ঈশ্বরের অস্তিত্ব ও ব্যক্তিত্ব মানুষের সমতুল্য নয়।

ঈশ্বর মানুষকে জটিলভাবে সৃষ্টি করেছেন, তাই অবশ্যই ঈশ্বরের অস্তিত্ব মানুষের থেকে বেশী জটিল হওয়া প্রয়োজন।

উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, একটি মোবাইল ফোন একজন মানুষই আবিস্কার করেছিলেন, আর সেই মোবাইল ফোনটির অস্তিত্ব অবশ্যই জটিল প্রকৃতির, আর সেই মোবাইলের আবিষ্কর্তা মোবাইলটির থেকে অনেক বেশী জটিল প্রকৃতির।

অতএব, একটি জটিল প্রকৃতির কিছু সৃষ্টির পেছনে অবশ্যই তার থেকেও অধিক জটিল প্রকৃতির অস্তিত্বের হাত রয়েছে। সেই জন্য মানুষ ও ঈশ্বরের জটিলতা সমান নয়, ঈশ্বরের জটিলতা অবশ্যই মানুষের থেকে অধিক।

আসুন আমরা বাইবেলের আরও কিছু পদ থেকে ঈশ্বরের ত্রিত্ব ব্যক্তিত্বের বিষয়টি বুঝতে চেষ্টা করি।

আদিপুস্তক ৩ অধ্যায় ২২ পদে লেখা আছে -

আর সদাপ্রভু ঈশ্বর কহিলেন, দেখ, মনুষ্য সদসদ্-জ্ঞান প্রাপ্ত হইবার বিষয়ে আমাদের একের মত হইল; এখন পাছে সে হস্ত বিস্তার করিয়া জীবনবৃক্ষের ফলও পাড়িয়া ভোজন করে ও অনন্তজীবী হয়।

 

ওপরের পদটি পাঠ করলে আরও ভালোভাবে আমাদের কাছে এই বিষয়টি স্পষ্ট হয় যে, ঈশ্বর একের অধিক ব্যক্তিত্ব বহনকারী, কারণ এই বাক্যটিতেও ঈশ্বরের নামে বহুবচন ব্যবহৃত হয়েছে।

বাবিলের শিনিয়র দেশে লোকেরা যখন উচ্চগৃহ নির্মাণ করেছিল, তখন ঈশ্বর তা দেখার পর আদিপুস্তক ১১ অধ্যায় ৭ পদে বলেছিলেন –

আইস, আমরা নীচে গিয়া, সেই স্থানে তাহাদের ভাষার ভেদ জন্মাই, যেন তাহারা এক জন অন্যের ভাষা বুঝিতে না পারে।

এখানেও ঈশ্বর নিজের ব্যক্তিত্বকে বহুবচনে প্রকাশ করেছেন।

দ্বিতীয় বিবরণ ৬ অধ্যায় ৪ পদে লেখা আছে –

হে ইস্রায়েল শুন; আমাদের ঈশ্বর সদাপ্রভু একই সদাপ্রভু;

ওপরের পদটিতে যে ‘একই’ কথাটি লেখা আছে, সেই শব্দটির আসল হিব্রু শব্দ হল –
אֶחָֽד׃ (Echad), যার অর্থ একের মধ্যে একের অধিক। অতএব, ঈশ্বর এক, কিন্তু তাঁর মধ্যে ব্যক্তিত্ব একের অধিক।

এই אֶחָֽד׃ (Echad) শব্দটি আমরা আরও অনেক জায়গাতে পেয়ে থাকি, যেগুলি এটা প্রমাণ করে যে, শব্দটির অর্থ ‘এক’ হলেও তার মধ্যে একের অধিক সংখ্যা বর্তমান।

আদিপুস্তক ২ অধ্যায় ২৪ পদে Echad শব্দটি আমরা পাই, সেখানে লেখা আছে –

এই কারণ মনুষ্য আপন পিতা মাতাকে ত্যাগ করিয়া আপন স্ত্রীতে আসক্ত হইবে, এবং তাহারা একাঙ্গ হইবে।

পদটিতে যে ‘একাঙ্গ’ শব্দটির উল্লেখ রয়েছে, তার আসল হিব্রু শব্দ হল - אֶחָֽד׃ (Echad), আর এখানে দুজন ব্যক্তিত্বকে এই শব্দটির দ্বারা এক সত্তায় প্রকাশ করা হয়েছে।

গননাপুস্তক ১৩ অধ্যায় ২৩ পদে লেখা আছে –

পরে তাঁহারা ইষ্কোল উপত্যকাতে উপস্থিত হইয়া সে স্থানে এক থলুয়া ফলযুক্ত দ্রাক্ষালতার এক শাখা কাটিয়া তাহা দণ্ডে করিয়া দুই জন বহিলেন, এবং তাঁহারা কতকগুলি দাড়িম ও ডুমুরফলও সঙ্গে আনিলেন। 

ওপরের পদটিতে ‘এক শাখা’ শব্দটির আসল হিব্রু শব্দ হল - אֶחָֽד׃ (Echad)। এখানে একটি শাখার বিষয়ে বলা হয়েছে, কিন্তু তার মধ্যে অনেকগুলি দ্রাক্ষাফল রয়েছে, যার অর্থ একের মধ্যে বহু।

     হিব্রু বাইবেলে যেখানে যেখানে ‘এক’ বা ‘একটি’ শব্দটিকে একবচনে প্রকাশ করা হয়েছে, সেখানে সেখানে יָחִיד (Yachid) শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছে, কিন্তু ঈশ্বরের জন্য সবক্ষেত্রেই אֶחָֽד׃ (Echad) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, যা একের মধ্যে একের অধিক বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

     একজন অবিশ্বাসী ব্যক্তির জন্য এই সমস্ত বিষয়গুলি বুঝে ওঠা খুব একটা সহজ ব্যাপার নয়, কিন্তু একজন বিশ্বাসী পবিত্র আত্মার সহায়তায় এই বিষয়টি খুব সহয়েই বুঝতে পারেন।

কারণ, ১ করিন্থীয় ২ অধ্যায় ১১ থেকে ১২ পদে লেখা আছে –

11 কারণ মনুষ্যের বিষয়গুলি মনুষ্যদের মধ্যে কে জানে? কেবল মনুষ্যের অন্তরস্থ আত্মা জানে; তেমনি ঈশ্বরের বিষয়গুলি কেহ জানে না, কেবল ঈশ্বরের আত্মা জানেন। 12 কিন্তু আমরা জগতের আত্মাকে পাই নাই, বরং ঈশ্বর হইতে নির্গত আত্মাকে পাইয়াছি, যেন ঈশ্বর অনুগ্রহপূর্ব্বক আমাদিগকে যাহা যাহা দান করিয়াছেন, তাহা জানিতে পারি।

যেসমস্ত ব্যক্তিরা মনে করে থাকেন, কেবল পিতাই ঈশ্বর, পবিত্র আত্মা এবং পুত্র ঈশ্বর নন, তাদের কাছে আমরা আরও কিছু বাক্য তুলে ধরতে চাই, সেগুলি হল –

যোহন ৮ অধ্যায় ৫৬ থেকে ৫৮ পদ, যেখানে প্রভু যীশু যিহূদীদের বলছিলেন –

56 তোমাদের পিতৃপুরুষ অব্রাহাম আমার দিন দেখিবার আশায় উল্লাসিত হইয়াছিলেন, এবং তিনি তাহা দেখিলেন ও আনন্দ করিলেন।

57 তখন যিহূদীরা তাঁহাকে কহিল, তোমার বয়স এখনও পঞ্চাশ বৎসর হয় নাই, তুমি কি অব্রাহামকে দেখিয়াছ?

58 যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, সত্য, সত্য, আমি তোমাদিগকে বলিতেছি, অব্রাহামের জন্মের পূর্ব্বাবধি আমি আছি।

 

ওপরের ৫৮ পদে প্রভু যীশু যে ‘আমি আছি’ শব্দটির উল্লেখ করেছেন, সেটি সেই শব্দ, যেটি যিহোবা ঈশ্বর নিজের জন্য ব্যবহার করেছিলেন যাত্রাপুস্তক ৩ অধ্যায় ১৪ পদে। আর এই শব্দটি প্রভু যীশু নিজের ক্ষেত্রে প্রয়োগ করে তিনি সকলের সামনে নিজেকে ঈশ্বর বলে দাবী করেছিলেন, যার জন্য ইহুদীরা তাঁকে পাথর মারতে ব্যস্ত হয়ে পরেছিল।

যোহন ২০ অধ্যায় ২৮ পদে যখন প্রভু যীশু পুনরুত্থিত হয়ে দ্বিতীয়বার তাঁর শিষ্যদের সামনে উপস্থিত হয়েছিলেন, তখন ১২ জন শিষ্যদের মধ্যে একজন, যার নাম থোমা, সে প্রভুকে দেখতে পেয়ে বলে উঠেছিল - প্রভু আমার, ঈশ্বর আমার!

আর এই যোহন লিখিত সুসমাচারের ১ অধ্যায় ১ পদ এবং ১ অধ্যায় ১৪ পদ আমাদের কাছে স্পষ্ট করে যে, প্রভু যীশু আদি থেকেই আছেন, এবং তিনি ঈশ্বর, আর সেই ঈশ্বরই মানুষ হয়ে এই পৃথিবীতে জন্ম নিয়েছিলেন।

এবার আমরা পবিত্র আত্মার বিষয়ে কথা বলব।

অনেকে পবিত্র আত্মাকে শুধুমাত্র একটি ঐশ্বরিক শক্তি হিসেবেই মনে করেন, কিন্তু বাইবেল আমাদের স্পষ্টই বলে যে, পবিত্র আত্মা হল ঈশ্বরের তৃতীয় ব্যক্তি, যেমনটা পিতা ও পুত্র।

প্রেরিত ৫ অধ্যায় ৩ থেকে ৪ পদে লেখা আছে –

3 তখন পিতর কহিলেন, অননিয়, শয়তান কেন তোমার হৃদয় এমন পূর্ণ করিয়াছে যে, তুমি পবিত্র আত্মার কাছে মিথ্যা বলিলে, এবং ভূমির মূল্য হইতে কতকটা রাখিয়া দিলে4 সেই ভূমি থাকিতে কি তোমারই ছিল না? এবং বিক্রীত হইলে পর কি উহা তোমার নিজ অধিকারে ছিল না? তবে এমন বিষয় তোমার হৃদয়ে কেন ধারণ করিলে? তুমি মনুষ্যদের কাছে মিথ্যা কথা কহিলে, এমন নয়, ঈশ্বরেরই কাছে কহিলে।

ওপরের ৩ পদ থেকে আমরা জানতে পারি যে, অননিয় পবিত্র আত্মার কাছে মিথ্যা বলেছিলেন, কিন্তু নীচের ৪ পদ আমাদের কাছে স্পষ্ট করে যে, সেই পবিত্র আত্মা হলেন ঈশ্বর।

বাইবেলে এমন অনেক পদ রয়েছে, যেগুলি পবিত্র আত্মাকে ঈশ্বর হিসেবে প্রমাণ করে।

যোহন ৮ অধ্যায় ৪২ পদ অনুযায়ী প্রভু যীশু ঈশ্বরের কাছ থেকে বের হয়ে এসেছিলেন, আর যোহন ১৪ অধ্যায় ১৬ পদ অনুযায়ী প্রভু যীশু পবিত্র আত্মাকেও পিতার কাছ থেকে পাঠানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছেন।

মথি ৩ অধ্যায় ১৬ থেকে ১৭ পদে প্রভু যীশুর বাপ্তিস্মের সময় সেখানে ঈশ্বরের তিনটি ব্যক্তিত্বই প্রকাশ পেয়েছিল, সেখানে লেখা আছে –

16 পরে যীশু বাপ্তাইজিত হইয়া অমনি জল হইতে উঠিলেন; আর দেখ, তাঁহার নিমিত্ত স্বর্গ খুলিয়া গেল, এবং তিনি ঈশ্বরের আত্মাকে কপোতের ন্যায় নামিয়া আপনার উপরে আসিতে দেখিলেন। 17 আর দেখ, স্বর্গ হইতে এই বাণী হইল, ‘ইনিই আমার প্রিয় পুত্র, ইহাঁতেই আমি প্রীত।’

 

২ করিন্থীয় ৩ অধ্যায় ১৪ পদে লেখা আছে –

প্রভু যীশু খ্রীষ্টের অনুগ্রহ, ও ঈশ্বরের প্রেম, এবং পবিত্র আত্মার সহভাগিতা তোমাদের সকলের সহবর্ত্তী হউক।

ঈশ্বরের মধ্যে যে তিনটি ব্যক্তিত্ব বর্তমান, তা প্রেরিত পৌলের কাছে অস্পষ্ট ছিল না।

আর প্রভু যীশু নিজেই মথি ২৮ অধ্যায় ১৯ থেকে ২০ পদে তাঁর শেষ আজ্ঞায় পিতা, পুত্র ও পবিত্র আত্মায় বাপ্তিস্ম দানের বিষয়ে বলে গিয়েছেন।

যদি ঈশ্বরের ব্যক্তিত্ব কেবল একটিই হত, তাহলে কেন প্রভু যীশু তিনটি ব্যক্তিত্বেই বাপ্তিস্ম গ্রহণ করার আজ্ঞা দিয়েছিলেন ?

ঈশ্বরের ব্যক্তিত্ব কেবল একটি নয়, আর সেই জন্যই প্রভু যীশু তিনটি ব্যক্তিত্বে বাপ্তিস্ম দেওয়ার বিষয়ে আজ্ঞা দিয়েছেন।

     তো বাইবেল ঈশ্বরের তিনটি ব্যক্তিত্ব প্রকাশ করলেও, তাদের প্রকৃতি, চরিত্র ও গুন অভিন্ন; কিন্তু তাদের কার্যাবলী ভিন্ন।

পিতা ঈশ্বর প্রভু যীশুর দ্বারা সমগ্র জগতের সৃষ্টি করেছিলেন, এবং তাঁর ওপরেই সমস্ত কিছুর কর্তৃত্ব দিয়েছেন; পুত্র ঈশ্বর এই পৃথিবীতে মানুষ হয়ে জন্মগ্রহন করে নিজের বলিদানের মাধ্যমে এই জগতের পাপী মানুষদের পরিত্রাণ করেছেন; এবং পবিত্র আত্মা ঈশ্বর মানুষের মৃত আত্মাকে জীবিত করেন, চেতনাদান করেন, বিশ্বাসে ও ঈশ্বরের বাক্যে বৃদ্ধি পেতে সহায়তা করেন এবং একজন বিশ্বাসীর জীবনকে পবিত্রতর করতে থাকেন।



Tags:- 

Christian Articles, বাংলা খ্রীষ্টীয় নিবন্ধ, bsbbca, bibleshikshabhaskar, BSB Ministry, Bengali Christian Blog, Bangla Gospel, Bengali Gospel, Preaching in Bengali Language, Bible Based Articles, বাংলা প্রচার, বাংলা যীশুর প্রচার, Bangla Christiyo Christio Khristiyo Khristio Prochar, BSB Gospel, Gospel Articles, Bangla Nibondho, Gospel Online, Online Gospel, বাইবেল প্রচার, বাইবেলের বাক্য, Blogger, Jesus Christ, যীশু খ্রীষ্ট, Trinity,

0 Comments