আমরা আমাদের জীবনের প্রত্যেকটি দিনের জন্য ঈশ্বরের ধন্যবাদ করি, কারণ তিনি তাঁর রাজ্যবিস্তারের কাজের উদ্দেশ্যে আমাদের জীবিত রেখেছেন।

কিন্তু আমরা তাঁর রাজ্যবিস্তারের কাজে কতটা নিজেদের ব্যবহার করতে পারছি, সে বিষয়ে ভাবার প্রয়োজন আছে। ঈশ্বরের রাজ্যবিস্তারের কাজ শুরু করার আগে আমাদের অন্তরে দৃষ্টিপাত করতে হবে যে, আমরা কতটা ঈশ্বরের সাথে সংযুক্ত রয়েছি এবং আমাদের সম্পর্ক ঈশ্বরের সাথে কতটা গভীর রয়েছে। কারণ, নতুন বছরের শুরুতে আমরা অনেক সঙ্কল্প গ্রহণ করি, কিন্তু বছরের শেষে আমরা দেখতে পাই যে, সেইসমস্ত সঙ্কল্পের কিছু মাত্র অংশ আমরা পূরণ করতে পেরেছি।

এর মুখ্য কারণ হল – জাগতিক চিন্তা, ব্যস্ততা ও বিভিন্ন ধরণের সমস্যা।

এর অর্থ এটাই যে, আমাদের জীবনে ঈশ্বর যতটা স্থান নিয়ে আছেন, তার চেয়েও বেশী স্থান নিয়ে আছে জাগতিক চিন্তা, ব্যস্ততা ও নানান ধরণের সমস্যাগুলি। আর এইসমস্ত কারণেই যে সমস্ত প্রতিজ্ঞা বা সঙ্কল্প আমরা বছরের শুরুতে নিয়ে থাকি, সেগুলি বছরের অন্তিম পর্যায়ে গিয়ে ব্যর্থ হয়।

জগতের মানুষেরাও জাগতিক চিন্তাধারায় নতুন বছরের জন্য অনেক সঙ্কল্প গ্রহণ করে থাকেন, যেমন – আমাকে এই বছরে ভালো কিছু করতেই হবে, অথবা আমাকে পরীক্ষায় ভালো রেজাল্ট করতেই হবে, অথবা আমাকে চাকরিটা পেতেই হবে, ইত্যাদি। কিন্তু তাদেরও সেই সঙ্কল্প পূরণ করার ইচ্ছা অনেক সময় হারিয়ে যায়।

আমাদের মনে রাখা দরকার যে, নতুন বছরে আমরা যতটা না পরিকল্পনা করি ঈশ্বরের সান্নিধ্যে থাকার জন্য, কিন্তু তার চেয়েও বেশী পরিকল্পনা শয়তান করে আমাদেরকে ঈশ্বরের কাছ থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার জন্য।

আমরা হয়ত ভাবতে পারি যে, আমরা নতুন বছরে এটা করবো বা সেটা করবো, কিন্তু আপনি যাই করুন না কেন! যদি আপনি ঈশ্বরের সাথে সংযুক্ত না থাকেন, তবে আপনার জীবনের সমস্ত কিছুই মূল্যহীন।

আমাদের অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, জাগতিক আনন্দ ও উল্লাস একদিন আমাদের জীবন থেকে শেষ হয়ে যাবে, কিন্তু ঈশ্বরের সান্নিধ্যে থাকার যে আনন্দ, তা কোনোদিন আমাদের জীবন থেকে শেষ হয়ে যাবে না।

ঈশ্বর চান, যেন আমরা নতুন সঙ্কল্প নিই অনন্ত জীবন প্রাপ্তির জন্য। কারণ জগতে থাকাকালীন একটি একটি করে আমরা বছর পার হতে হতে সেই মৃত্যুর দিকেই ঢলে পরছি, আর ঈশ্বরের বিচারের সম্মুখীন হওয়ার জন্য এগিয়ে চলেছি।

যারা ঈশ্বরকে জানেন না, তারা মনে করেন এই জগতের মধ্যেই শান্তি রয়েছে এবং এখানেই তারা সাময়িক আনন্দ খুঁজতে থাকে সারা জীবন ধরে। কিন্তু তারা সেই অনন্তকালের শান্তির অন্বেষণ করতে পছন্দ করেন না, কারণ শয়তান তাদেরকে অনবরত বিভ্রান্ত করে চলেছে।

কিন্তু ঈশ্বর চান, যেন আমরা আমাদের আনন্দ ও শান্তি তাঁর মাধ্যমেই খুঁজে পাই।

ফিলিপীয় ৪ অধ্যায় ৪ পদে লেখা আছে –

তোমরা প্রভুতে সর্ব্বদা আনন্দ কর; পুনরায় বলিব, আনন্দ কর

যে আনন্দ ঈশ্বরের কাছ থেকে আসে এবং যে আনন্দের কোনও শেষ নেই, সেই আনন্দ যেন আমরা অন্যদের সাথেও ভাগ করে নিতে পারি সুসমাচার প্রচারের মাধ্যমে। আর নতুন বছরের জন্য আমাদের সঙ্কল্প এমনই হওয়া দরকার। কিন্তু তার আগে আমাদের নিজেদেরকে জাগতিকতা থেকে দূরে সরিয়ে এনে ঈশ্বরের কাছে আসতে হবে এবং নিজেদের হৃদয়কে পরিবর্তন করার একটি সঙ্কল্প গ্রহণ করতে হবে।

রোমীয় ১২ অধ্যায় ৮ পদে লেখা আছে –

আর এই যুগের অনুরূপ হইও না, কিন্তু মনের নূতনীকরণ দ্বারা স্বরূপান্তরিত হও; যেন তোমরা পরীক্ষা করিয়া জানিতে পার, ঈশ্বরের ইচ্ছা কি, যাহা উত্তম ও প্রীতিজনক ও সিদ্ধ

ঈশ্বর আমাদের স্বরূপান্তরিত হবার জন্য আহ্বান করেছেন। তিনি চান যেন আমরা তাঁর ইচ্ছানুসারে জীবন অতিবাহিত করি, যাতে আমরা বিনষ্ট না হই।

তাই যদি আমরা চাই স্বরূপান্তরিত হতে এবং সেই অনন্ত জীবনের অধিকারী হতে, তবে আমরা আমাদের জীবনে বেশ কিছু সঙ্কল্প নিতে পারি।

যেমন –

১. ঈশ্বরের অন্বেষণ করা –

যদি আপনি আপনার জীবনে কোনওদিন ঈশ্বরকে খুঁজে পাবার চেষ্টা করেননি, তবে এই নতুন বছরে আপনার কাছে সুযোগ রয়েছে। আমরা যেন নিজেদের অন্তর থেকে স্বীকার করে নিই যে, আমাদের জীবনে অসম্পূর্ণতা রয়েছে। আমরা যতই চেষ্টা করি না কেন, আমরা কোনও মতে আমাদের জীবন থেকে এই অসম্পূর্ণতা দূর করতে পারি না, আর সেই জন্যই আমাদের জীবনে ঈশ্বরের প্রয়োজন আছে।

 এছাড়াও আমরা যেন স্বীকার করে নিই যে, আমাদের মধ্যে পাপ স্বভাব রয়েছে এবং সেই পাপ থেকে আমরা নিজেরা নিজেদের উদ্ধার করতে পারি না, এবং সেইজন্য আমাদের একজন উদ্ধারকর্তার প্রয়োজন আছে।

তাই আমরা যখন ঈশ্বরের কাছে আসি এবং তাঁর দেখানো পথে চলতে শুরু করি, তখন থেকেই আমাদের জীবন মূল্যবান হয়ে ওঠে। কারণ একমাত্র ঈশ্বরই পারেন আমাদের জীবনে থাকা শুন্যতা দূর করে দিতে।

তাই ঈশ্বরের অন্বেষণ করা আবশ্যক, কারণ ঈশ্বর আমাদের জন্য অপেক্ষা করে রয়েছেন, কখন আমরা তাঁর কাছে ফিরে আসবো এবং আমরা নিজেদের পাপের জন্য অনুতাপ করবো।

গীতসংহিতা ১৪ এর গীত ২ পদে লেখা আছে –

সদাপ্রভু স্বর্গ হইতে মনুষ্য-সন্তানদের প্রতি নিরীক্ষণ করিলেন;

দেখিতে চাহিলেন, বুদ্ধিপূর্ব্বক কেহ চলে কি না,

ঈশ্বরের অন্বেষণকারী কেহ আছে কি না

 

তাই আপনি আপনার জীবনে যতই বড় সফলতার চূড়ায় অবস্থিতি করেন না কেন, ঈশ্বরের দৃষ্টিতে আপনি একজন বুদ্ধিহীন ব্যক্তি, কারণ আপনি তাঁর অন্বেষণ করেন না।

প্রেরিত ১৭ অধ্যায় ২৬ থেকে ২৭ পদে লেখা আছে –

আর তিনি এক ব্যক্তি হইতে মনুষ্যদের সকল জাতিকে উৎপন্ন করিয়াছেন, যেন তাহারা সমস্ত ভূতলে বাস করে; তিনি তাহাদের নির্দ্দিষ্ট কাল ও নিবাসের সীমা স্থির করিয়াছেন27 যেন তাহারা ঈশ্বরের অন্বেষণ করে, যদি কোন মতে হাঁতড়িয়া হাঁতড়িয়া তাঁহার উদ্দেশ পায়; অথচ তিনি আমাদের কাহারও হইতে দূরে নহেন

অনেকে বলতে পারেন যে, আমি ঈশ্বরের অন্বেষণ করেছি, কিন্তু আমি তো ঈশ্বরের সন্ধান আজও পেলাম না! তাঁর কোনও কাজও তো আমি আমার জীবনে দেখলাম না!

এর একটাই কারণ হতে পারে – হয়ত সেই ব্যক্তি বাস্তবে হৃদয় দিয়ে ঈশ্বরকে খোঁজেননি, অথবা তিনি ঈশ্বরকে যেভাবে চেয়েছেন, হয়ত তেমনভাবে ঈশ্বরের সন্ধান পাননি। হতে পারে সেই ব্যক্তির জীবনে অনেক সমস্যা আছে, যেগুলির সমাধান তিনি খুঁজে পাননি, তাই তিনি বলছেন যে, ঈশ্বরের অস্তিত্ব আমি খুঁজে পাইনি।

বাস্তবতা এটাই যে, তারা তাদের জীবনকে ঈশ্বরের কাছে সমর্পণ করতে চান না, এবং তাঁর দেখানো রাস্তাতেও চলতে পছন্দ করেন না। তারা কেবল নিজেদের স্বার্থের ওপর নির্ভর করে চলতে চান। আর সেই কারণেই তারা ঈশ্বরকে খুঁজে পান না।

যিরমিয় ২৯ অধ্যায় ১৩ পদ বলে –

আর তোমরা আমার অন্বেষণ করিয়া আমাকে পাইবে; কারণ তোমরা সর্ব্বান্তঃকরণে আমার অন্বেষণ করিবে;

 

তাই যখন আপনি সম্পূর্ণ হৃদয়ে ঈশ্বরের অন্বেষণ করবেন, তখন অবশ্যই আপনি ঈশ্বরের সন্ধান পাবেন।

২. কাউকে ক্ষমা করা –

এই নতুন বছরে আপনি এমনটা করতে পারেন - হয়ত আপনার কোনও পরিচিত ব্যক্তিকে আপনি কোনও কারণ বশত ক্ষমা করতে পারছেন না, তাকে আজই ক্ষমা করতে পারেন, এবং তার সাথে পুনরায় মিলিত হতে পারেন ঈশ্বরীয় প্রেমের সাহায্যে। ক্ষমা করা আমাদের জন্য এই কারণে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ আমাদের নিজেদেরও ক্ষমা পাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে, কারণ আমরা ঈশ্বরের বিরুদ্ধে পাপ করেছি।

আর প্রভু যীশু খ্রীষ্টের ক্রুশীয় বলিদানের মাধ্যমে ঈশ্বর আমাদের পাপকে ক্ষমা করেন। অতএব আমাদেরও উচিত যেন আমরা অন্যদেরকেও ক্ষমা করি।

মথি ৬ অধ্যায় ১৪ পদ বলে –

কারণ তোমরা যদি লোকের অপরাধ ক্ষমা কর, তবে তোমাদের স্বর্গীয় পিতা তোমাদিগকেও ক্ষমা করিবেন। কিন্তু তোমরা যদি লোকদিগকে ক্ষমা না কর, তবে তোমাদের পিতা তোমাদেরও অপরাধ ক্ষমা করিবেন না

 

৩. অন্যদের সাহায্য করা –

যদি আপনার জীবনে এমন কেউ থাকেন, যার সাহায্য আপনি করতে পারতেন বিগত বছরে, কিন্তু আপনি করেননি, তবে এই নতুন বছরে প্রতিজ্ঞা করুন যে, আপনি সেই ব্যক্তিকে সাহায্য করবেন।

আমাদের একটু চিন্তা করে দেখতে হবে যে, যদি আমরা ঈশ্বরের ওপর সম্পূর্ণভাবে বিশ্বাস করি ও তাঁর ওপর নির্ভর করি, তবে তিনি আমাদের প্রতিনিয়ত সাহায্য করে চলেন।

তাহলে আমরা কেন কাউকে সাহায্য করবো না, যদি সাহায্য করার ক্ষমতা আমাদের থাকে ?

হিতোপদেশ ৩ অধ্যায় ২৭ পদে লেখা আছে –

যাহাদের মঙ্গল করা উচিত, তাহাদের মঙ্গল করিতে অস্বীকার করিও না, যখন তাহা করিবার ক্ষমতা তোমার হাতে থাকে

 

এছাড়াও ফিলিপীয় ২ অধ্যায় ৪ পদে লেখা আছে –

এবং প্রত্যেক জন আপনার বিষয়ে নয়, কিন্তু পরের বিষয়েও লক্ষ্য রাখ। 

এবং ১ যোহন ৩ অধ্যায় ১৭ থেকে ১৮ পদ বলে –

কিন্তু যাহার সাংসারিক জীবনোপায় আছে, সে আপন ভ্রাতাকে দীনহীন দেখিলে যদি তাহার প্রতি আপন করুণা রোধ করে, তবে ঈশ্বরের প্রেম কেমন করিয়া তাহার অন্তরে থাকেবৎসেরা, আইস, আমরা বাক্যে কিম্বা জিহ্বাতে নয়, কিন্তু কার্য্যে ও সত্যে প্রেম করি

 

৪. পাপ এবং খারাপ স্বভাব থেকে বের হয়ে আসা –

আমরা আমাদের ভেতরে যেন অনুসন্ধান করে দেখি যে, আমাদের মধ্যে কি ধরণের পাপ ও খারাপ স্বভাব রাজত্ব করছে, এবং যেন চেষ্টা করি সেগুলি থেকে বের হয়ে আসতে। আপনি অবশ্যই নিজ চেষ্টায় এগুলি থেকে বের হয়ে আসতে পারবেন না, আর সেই জন্যই প্রভু যীশুর সহায়তা ও পবিত্র আত্মার সহভাগিতা আমাদের প্রয়োজন আছে।

আমরা যত ঈশ্বরের বাক্যকে আমাদের জীবনে ও আমাদের হৃদয়ে ধারণ করবো, তত আমরা পাপ থেকে দূরে থাকার শক্তি লাভ করবো।

কারণ, গীতসংহিতা ১১৯ এর গীত ১১ পদে রাজা দাউদ বলেছেন -

                        তোমার বচন আমি হৃদয়মধ্যে সঞ্চয় করিয়াছি,

                            যেন তোমার বিরুদ্ধে পাপ না করি।

৫. বাইবেল অধ্যায়ন করা ও আত্মীকভাবে বৃদ্ধিলাভ করা –

আমাদের মধ্যে হয়ত অনেকে আছেন, যারা পুরাতন বিশ্বাসী। আবার অনেকে হয়ত নতুন বিশ্বাসী রয়েছেন। আপনি পুরাতন হন, অথবা নতুন, আমাদের প্রত্যেককেই এই নতুন বছরে বাইবেল অধ্যায়ন ও আত্মীকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার সঙ্কল্প নেওয়ার আবশ্যকতা আছে। 

কারণ গীতসংহিতা ১১৯ এর গীত ১০৫ পদ বলে –

তোমার বাক্য আমার চরণের প্রদীপ,

আমার পথের আলোক

 

যারা ঈশ্বরকে জানেন না, তারা অন্ধকারে জীবনযাপন করছেন, কিন্তু আমরা যারা ঈশ্বরকে জেনেছি, তাদের কাছে ঈশ্বরের বাক্য আলোস্বরূপ।

৬. ঈশ্বরের বাক্যকে অন্যদের সাথে ভাগ করা –

ঈশ্বরের বাক্যকে এই জন্য শেয়ার করা আবশ্যক, কেননা তা প্রভু যীশুরই আজ্ঞা। তিনি চান, যেমন আমরা সেই জীবনের দ্বীপ্তি লাভ করেছি, ঠিক তেমনই অন্যেরাও সেই দ্বীপ্তির সন্ধান লাভ করুক। তাই তিনি আমাদের ব্যবহার করতে চান তাঁর সুসমাচার প্রচারের জন্য। অতএব যদি বিগত বছরে আমরা সুসমাচার প্রচারে ব্যর্থ হয়ে থাকি, তবে এই নতুন বছরে যেন আমরা পুনরায় সুসমাচার প্রচারের সঙ্কল্প গ্রহণ করি।

কারণ, সুসমাচার প্রচার এতটাই গুরুত্বপূর্ণ যে, ১ করিন্থীয় ৯ অধ্যায় ১৬ পদে প্রেরিত পৌলও নিজের সম্পর্কে এই কথা লিখেছেন -

                                কারণ, আমি যদিও সুসমাচার প্রচার করি, তবু আমার শ্লাঘা করিবার কিছুই নাই;                                     কেননা অবশ্য বহনীয় ভার আমার উপরে অর্পিত; ধিক্‌ আমাকে, যদি আমি                                             সুসমাচার প্রচার না করি।

এই সুসমাচার প্রচার একটি অবশ্য বহনীয় ভার, যা প্রত্যেকটি খ্রীষ্ট বিশ্বাসীর বহন করা প্রয়োজন। তাই আসুন এই নতুন বছরে আমরা প্রত্যেকে এই সুসমাচার প্রচারের সঙ্কল্প গ্রহণ করি এবং সেই আলোকে অন্ধকারে ডুবে থাকা মানুষদের কাছে পৌঁছে দিই।

ঈশ্বর আমাদের প্রত্যেককে আশীর্বাদযুক্ত করুন, আমেন।



Tags:- 

Christian Articles, বাংলা খ্রীষ্টীয় নিবন্ধ, bsbbca, bibleshikshabhaskar, BSB Ministry, Bengali Christian Blog, Bangla Gospel, Bengali Gospel, Preaching in Bengali Language, Bible Based Articles, বাংলা প্রচার, বাংলা যীশুর প্রচার, Bangla Christiyo Christio Khristiyo Khristio Prochar, BSB Gospel, Gospel Articles, Bangla Nibondho, Gospel Online, Online Gospel, বাইবেল প্রচার, বাইবেলের বাক্য, Blogger, Jesus Christ, যীশু খ্রীষ্ট, new year, happy new year, new year message in bengali, new year greetings,

0 Comments